প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমরা চাই মানুষ যাতে মুক্ত মনে পহেলা বৈশাখের মতো অনুষ্ঠানগুলো পালন করতে পারে।আমাদের তিক্ত অভিজ্ঞতা রয়েছে এই পহেলা বৈশাখকে ঘিরে। আর একারণেই আমাদের চিন্তা ও দায়িত্ব ছিল একটু বেশি।
তবে যাই হোক আল্লাহর রহমতে বৈশাখ ভালোভাবে উৎযাপিত হয়েছে সে জন্য আমি সবার কাছে কৃতজ্ঞ। আজ বেলা ১১টার গণভবনে সাংবাদিক ও কলামিস্টদের সঙ্গে এক মতবিনিময় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখছিলেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, একাত্তরে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির রায় যাতে কার্যকর না হয় সে জন্য আমার কাছে অনুরোধ করা হয়েছিল। আমার প্রশ্ন হচ্ছে- যারা মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে তাদের জন্য মানবাধিকার সংগঠনগুলোর এতো দরদ কেন। প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্ন- ঈদের দিনওতো ফাঁসি হয়েছে বিশ্বে।
তিনি বলেন, ইরাকের প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনকেতো ঈদের ফাঁসি দেয়া হয়েছে। তখন তো এতো কথা শোনা যায়নি।আর আমারা যখন মানবতাবিরোধীদের বিচার করছি তখন এতো কথা কিসের।এতো উদ্বেগ কিসের।শুধু তাই না আমাদের দেশেও এধরণের আচরণ করা হচ্ছে। মানুষ পুড়িয়ে হত্যাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার সময়ও আমরা দেখেছি তাদের সোচ্চার হতে।
পহেলা বৈশাখের পরের দিন আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, গত কয়েক মাসের বীভৎ অবস্থার পর পহেলা বৈশাখটা যাতে মানুষ ভালোভাবে উৎযাপন করতে পারে সেজন্য প্রশাসনকে নিরলসভাবে কাজ করতে হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন,আমিও সবসময় সতর্কছিলাম।
Very nice
Very nice
ইনশা আল্লাহ বলে পহেলা বৈশাখের কথা বলা আর বিছমিল্লাহ বলে মদ পান করার মধ্যে কোন পার্থক্য নাই।
ইনশা আল্লাহ বলে পহেলা বৈশাখের কথা বলা আর বিছমিল্লাহ বলে মদ পান করার মধ্যে কোন পার্থক্য নাই।