রফা হয়েছিল ১২ লক্ষ টাকায় । ৬ লক্ষ টাকা সাথে সাথে দেওয়া হয়। বাকী টাকা সৌদি আরব পৌছে দেওয়ার কথা ছিল। এ কারণে কামরুল ইসলামকে মামলার প্রধান আসামী করেননি এস আই আমিনুল ইসলাম। প্রধান
আসামী করা হয় অন্য জনকে। প্রথমে দুই জনকেই ধরে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছিল। অর্থের লেনদেনের মাধ্যমে কামরুলকে ছেড়ে দেওয়া হয়। পুলিশ বাদী হয়ে অজ্ঞাত হিসেবে মামলা দায়ের করে।
ভিডিওতে শিশু রাজন হত্যার সঙ্গে জড়িত লাঠি হাতে কালো টি-শার্ট পরা যার ছবি দেখা যায় সেই কামরুল। প্রাথমিক তথ্য বিবরণীতে পুলিশ বাদী হয়ে করা মামলার অভিযোগকারী জালালাবাদ থানার এসআই আমিনুল ইসলাম প্রধান আসামী করেন মুহিত আলমকে। যে পেশায় একজন মাইক্রোবাসের চালক এবং রাজনের লাশ তার গাড়িতে করে নদীতে ফেলে দেয়ার দায়িত্বপ্রাপ্ত ছিল।
সিলেট জেলা ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি শহীদুজ্জামান পাপলু বলেন, স্থানীয় জনগণ দুপুর ১২টায় রাজনের লাশ এবং মুহিত-কামরুলকে ধরে এসআই আমিনুলের কাছে হস্তান্তর করে। গাড়ির চালক মুহিত আলম সবকিছু তাদের খুলে বলে নাই এটা বিশ্বাস করি না। এমনকি মুহিত আলম রাজনকে চিনতো। ভালো করে চিনত তার বাবাকেও। কিন্তু এসআই আমিনুল জনগণের সাহায্য পাওয়ার পরও রাজনের লাশ বেওয়ারীশ হিসেবে মর্গে পাঠিয়ে দেয়। পাপলু আরও জানান, রাজনের বাবা ছেলেকে সারাদিন খুঁজতে খুঁজতে রাত ১০টায় থানায় জিডি করতে গেলে খবর পান ছেলেকে হত্যা করা হয়েছে। কিন্তু পুলিশের কাছে মুহিত-কামরুল আটক থাকার পরও কামরুলকে ছেড়ে দেওয়া এবং বেওয়ারীশ হিসেবে রাজনকে মর্গে দেয়া একটা বিষয়কেই ইঙ্গিত করে। তা হলো অনৈতিক লেনদেন।
জালালাবাদ থানার ওসি আক্তার হোসেন এ বিষয়ে .সোমবার রাতে বলেন, সেদিন আমি স্টেশনে ছিলাম না। যার ফলে কি হয়েছে পুরো বলতে পারব না। তবে এরকম একটি অভিযোগ শুনতে পাচ্ছি। কেউ যদি এ বিষয়ে কোন অভিযোগ করেন তবে আমরা তদন্ত করব। তিন আরো জানান, মামলাটি এখন তদন্ত করছেন ওসি (তদন্ত) আলমগীর হোসেন।
sobai Rajon ke jevhabe mereche trader ke oivhabe Mara dorkar
Breking news
আমাদের দাবি পুলিশ আমিনুল হকের ফাসিঁ হওয়া দরকার। পুলিশ সব কিছু জেনে শুনে কি ভাবে রাজন এর লাশ. বেওয়ারিশ হিসাবে মরগে কেন দিয়াছেন। এবং জনগনে হাতে নাতে দরে দিয়াছেন. তার পর ও কি ভাবে টাকার বিনিময়ে কামরুল এর মত জানোয়ার কে কেন ছেড়ে দিয়াছেন। আললাহ সঠিকভাবেই কুকুর কে জেদ্দা ধরিয়ে দিয়াছেন। ধন্যবাদ ওই সোদি কপিল কে তার সহযোগিতায়। কামরুল এর মত জানোয়ার কুত্তার বাচ্চা এখন জেদ্দায় পুলিশ এর হেফাজতে আছে। অতি তাড়াতাড়ি ওর ফাসিঁ চাই। এই মামলার কোন শাকির শপতের পয়োজন নেই। ওর নিজের. গলায় নিজেই ফাসিঁ লাগিয়েছেন। আমরা ঈদের পরে আর একটা ঈদ দেখতে চাই তাহলো ওদের মত জানোয়ারদের যারা সহযোগিতা করেছেন তাদের ও ফাসিঁ চাই।
Bangladesh police number one cheat
Think about police role of murder case.