এ বিষয়ে শুনানির জন্য আদালত অবমাননার মামলাটি প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চের এক নম্বর কার্যতালিকায় ছিল।
এদিকে গত বৃহস্পতিবার নতুন করে নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়ে খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম আবেদন করেছেন।
ওই দিন সকালে আদালতে হাজির হয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে জবাব দাখিল করেন দুই মন্ত্রী। কিন্তু কামরুল ইসলামের জবাব দাখিলের ওপর আদালত সন্তুষ্ট না হওয়ায় ২৭ মার্চ খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম ও মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হককে আবারও সশরীরে হাজির হতে বলা হয়।
ওই দিন কামরুল ইসলামের লিখিত জবাবে সঠিকভাবে ব্যাখ্যা উপস্থাপন করা হয়নি জানিয়ে আবারও তাকে তা দাখিলের নির্দেশ দেন প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বে সাত সদস্যের বেঞ্চ।
এর আগে জামায়াত নেতা মীর কাসেম আলীর আপিলের রায় নিয়ে গত ৫ মার্চ প্রধান বিচারপতিকে জড়িয়ে আপত্তিকর মন্তব্য করেন দুই মন্ত্রী। এতে ৮ মার্চ আপিল বিভাগ খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হককে তলব করেন।
একই সঙ্গে আদালত অবমাননার অভিযোগে তাদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নেয়া হবে না তার ব্যাখ্যাও জানতে চাওয়া হয়। ১৫ মার্চ তাদের আদালতে হাজির হওয়ার দিন ধার্য ছিল। ওই দিন সময় আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০ মার্চ আবারও তারিখ ঠিক করা হয়েছিল।