ব্রেকিং নিউজ
Home / বাংলাদেশ / ঢাকা এয়ার পোর্টে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার অফিস, স্বীকার করলো মিডিয়া

ঢাকা এয়ার পোর্টে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার অফিস, স্বীকার করলো মিডিয়া

অবশেষে ভারতীয় ও বাংলাদেশী মিডিয়া গুলো পরোক্ষভাবে স্বীকার করলো
ঢাকা এয়ার পোর্টে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার অফিস আছে। সেখানে বসে ভারতীয় গোয়েন্দারা কাজ করছে। ভারতীয় দৈনিক ইন্ডিয়ান টাইমসের বরাত দিয়ে আজকে দৈনিক প্রথম আলো লিখেছে—

ঢাকা বিমানবন্দরে নিষিদ্ধ ভারতভিত্তিক সন্ত্রাসী সংগঠন ইন্ডিয়ান মুজাহিদিনের (আইএম) এক সদস্য ধরা পড়েছেন। জিয়াউর রেহমান ওরফে ওয়াকাস নামের ওই ব্যক্তি পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের হয়ে কাজ করছিলেন। পরে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস উইং (র) তাঁকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিতে সক্ষম হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার টাইমস অব ইন্ডিয়া অনলাইনে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এসব দাবি করা হয়েছে। তবে ধরা পড়ার পর ওয়াকাসকে কীভাবে বিমানবন্দরের বাইরে এবং সেখান থেকে ভারতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে—তা পরিষ্কার নয়।

প্রতিবেদনটিতে দাবি করা হয়েছে, পাসপোর্ট তৈরিতে আইএসআইয়ের সামান্য ভুলের কারণে তাদের দোসর ওয়াকাস ঢাকা বিমানবন্দরে ধরা পড়েন। পরে চলে যান ভারতীয় গোয়েন্দাদের হাতে।

ওয়াকাস বাংলাদেশে লুকিয়ে ছিলেন। নেপাল হয়ে পাকিস্তানে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন তিনি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ‘র’-এর জালে বন্দী হলেন এই আইএম সদস্য।

ওয়াকাস বাংলাদেশে লুকিয়ে থাকতে পারেন বলে ‘র’-এর কাছে আগেই তথ্য ছিল। তবে তাঁর সঠিক অবস্থান জানা ছিল না ভারতীয় গোয়েন্দাদের। ওয়াকাসের জন্য একটি পাসপোর্ট তৈরি করে আইএসআই। কিন্তু বিমানবন্দরে পৌঁছার পর অভিবাসন কর্মকর্তারা দেখতে পান, তাঁর পাসপোর্টে বিমানবন্দরে প্রবেশের টিকিট নেই। তাঁকে আটকের প্রস্তুতি নেন কর্মকর্তারা। বিষয়টি ‘র’-এর একজন কর্মকর্তারা নজরে আসে। তিনি তাঁর স্মার্ট ফোনে দ্রুত ওয়াকাসের একটি ছবি তোলেন। ছবিটি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠিয়ে দেন। কর্মকর্তারা যাচাই করে দেখতে পান, ছবির ওই ব্যক্তিকেই খুঁজছেন তাঁরা। এরপর ‘র’-এর কর্মকর্তারা তাঁদের কারিকুরি খাটিয়ে ওয়াকাসকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসেন। পরে তাঁকে ভারতে নিয়ে যান।

ভালো করে লক্ষ্য করুন রিপোর্টের এই অংশটুকু—

ঢাকা বিমানবন্দরে পৌঁছার পর অভিবাসন কর্মকর্তারা দেখতে পান, তাঁর পাসপোর্টে বিমানবন্দরে প্রবেশের টিকিট নেই। তাঁকে আটকের প্রস্তুতি নেন কর্মকর্তারা। বিষয়টি ‘র’-এর একজন কর্মকর্তারা নজরে আসে। তিনি তাঁর স্মার্ট ফোনে দ্রুত ওয়াকাসের একটি ছবি তোলেন। ছবিটি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠিয়ে দেন। কর্মকর্তারা যাচাই করে দেখতে পান, ছবির ওই ব্যক্তিকেই খুঁজছেন তাঁরা। এরপর ‘র’-এর কর্মকর্তারা তাঁদের কারিকুরি খাটিয়ে ওয়াকাসকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসেন। পরে তাঁকে ভারতে নিয়ে যান।

বাংলাদেশের কর্মকর্তারা আইএসএস এর চরকে গ্রেফতারের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। এটা জানতে পেরে “র এর কর্তা তার মোবাইলে সেই ছবি তুলে দিল্লী পাঠান। তাহলে ঐ “র (RAW) কর্তা কোথায় বসে কাজ করছেন?

main news here

click here

Source: onbangladesh.org

2 comments

  1. Bangladesh is Indian province. No need to get alarmed.

  2. স্বধীনতার চেতনা কোথায় পালাইলো। এটা কি একটা স্বাধীন ভূমি! আজ জতির কাছে প্রশ্ন ?
    ধরলে আমরা ধরবো তারা ধরার কে ?