জয়পুরহাটে বাড়িতে আগুন দেখে আতঙ্কে মারা যান সুজেন চন্দ্র, স্বজনদের আহাজারি দেশের বিভিন্ন জেলায় সংখ্যালঘু নির্যাতনের অবস্থা জানিয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠাচ্ছেন বিভিন্ন জেলা প্রশাসক (ডিসি)। এসব চিঠি পেয়ে সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলো রীতিমতো হতবাক। ওইসব চিঠিতে, সংখ্যালঘু নির্যাতনে ক্ষমতাসীন দলের স্থানীয় পর্যায়ের নেতাদের পরোক্ষভাবে দায়ী করা হচ্ছে। এছাড়া সংখ্যালঘু অধ্যুষিত এলাকায় নিরাপত্তা বাড়ানোর সুপারিশ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে সাতক্ষীরা, দিনাজপুর, যশোর ও বাগেরহাট জেলার ডিসিরা সংখ্যালঘু নির্যাতনের কথা জানিয়ে চিঠি পাঠিয়েছেন। তাদের চিঠি পাওয়ার পরই প্রধানমন্ত্রীর আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা ড. গওহর রিজভী এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব সি কিউ কে মুসতাক আহমেদের নেতৃত্বে একটি দল আক্রান্ত এলাকায় যাওয়ার জন্য রওনা হয়। তবে ঘন কুয়াশার কারণে গন্তব্যে না পৌঁছেই ফিরে এসেছেন। সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা গেছে, যশোরের ডিসি মো. মোস্তাফিজুর রহমান তার আক্রান্ত এলাকা ও ঘটনার কিছু বর্ণনা করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছেন। বিষয়টি সম্পর্কে তিনি মানবজমিনকে জানান, সিচুয়েশন বর্ণনা করে চিঠি পাঠিয়েছি। এর বাইরে কিছু লেখা হয়নি।
সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার মামলাগুলো দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠাতে চিঠি: দেশের বিভিন্ন স্থানে সংখ্যালঘু সমপ্রদায়ের ওপর হামলা, নির্যাতন, বাড়িঘর-ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে আগুন, লুটপাট ও সম্পত্তি দখলের ঘটনায় করা মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তরের জন্য মামলাগুলোর তথ্য, এজাহার ও অভিযোগপত্রের সত্যায়িত কপি জরুরি ভিত্তিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে বলা হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মিজানুর রহমান স্বাক্ষরিত এ চিঠিটি গতকাল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আইন শাখা থেকে পুলিশ সদর দপ্তর, সব বিভাগীয় কমিশনার, পুলিশ কমিশনার, ডিআইজি, জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও পুলিশ সুপারের কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে। এতে সমপ্রতি সাতক্ষীরা, দিনাজপুর ও রামুসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলো ও দেশের অন্যান্য স্থানে ইতোপূর্বে সংঘটিত সংখ্যালঘু সমপ্রদায়ের ওপর হামলা, নির্যাতন, বাড়িঘর-ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে আগুন, লুটপাট ও সম্পত্তি দখলের ঘটনায় করা মামলাগুলোর মধ্যে ‘দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তরযোগ্য মামলাগুলোর তথ্য, এজাহার ও চার্জশিটের সার্টিফাইড কপি জরুরি ভিত্তিতে পাঠানোর জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
ট্রাইব্যুনাল গঠন দ্রুত করতে আইন মন্ত্রণালয়ে চিঠি: দ্রুততম সময়ে সংখ্যালঘু সমপ্রদায়ের ওপর হামলার বিচার নিশ্চিত করতে ‘সংখ্যালঘুদের ওপর সংঘটিত অপরাধ দমন-সংক্রান্ত বিশেষ ট্রাইব্যুনাল’ গঠন করতে আইন মন্ত্রণালয়ের সচিবের কাছে আরেকটি চিঠি পাঠানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, সমপ্রতি সাতক্ষীরা, দিনাজপুর ও রামুসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সংখ্যালঘু সমপ্রদায়ের ওপর সংঘটিত হামলা, নির্যাতন, বাড়িঘর-ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে আগুন, লুটপাট ও সম্পত্তি দখলের ঘটনায় করা মামলা এবং দেশে এর আগে সংঘটিত এ ধরনের অপরাধে রুজু করা মামলাগুলো বিশেষ বিবেচনায় এনে এগুলোর বিচার কার্যক্রম দ্রুততম সময়ে নিষ্পত্তি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ‘সংখ্যালঘুদের ওপর সংঘঠিত অপরাধ দমন সংক্রান্ত বিশেষ ট্রাইব্যুনাল’ গঠন করা আবশ্যক। উল্লেখ্য, ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্টের পর থেকে সংখ্যালঘু সমপ্রদায়ের ওপর নির্যাতনকারীদের বিচার করতে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এর আগে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব সি কিউ কে মুসতাক আহমেদ গত বুধবার সংখ্যালঘুদের ওপর হামলাকারীদের বিচার বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের আইন শাখার কর্মকর্তাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক করে এ সিদ্ধান্ত নেন। বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সংখ্যালঘু নির্যাতনের মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এর ভিত্তিতেই ট্রাইব্যুনাল গঠন করতে আইন মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার মামলাগুলো দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠাতে চিঠি: দেশের বিভিন্ন স্থানে সংখ্যালঘু সমপ্রদায়ের ওপর হামলা, নির্যাতন, বাড়িঘর-ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে আগুন, লুটপাট ও সম্পত্তি দখলের ঘটনায় করা মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তরের জন্য মামলাগুলোর তথ্য, এজাহার ও অভিযোগপত্রের সত্যায়িত কপি জরুরি ভিত্তিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে বলা হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মিজানুর রহমান স্বাক্ষরিত এ চিঠিটি গতকাল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আইন শাখা থেকে পুলিশ সদর দপ্তর, সব বিভাগীয় কমিশনার, পুলিশ কমিশনার, ডিআইজি, জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও পুলিশ সুপারের কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে। এতে সমপ্রতি সাতক্ষীরা, দিনাজপুর ও রামুসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলো ও দেশের অন্যান্য স্থানে ইতোপূর্বে সংঘটিত সংখ্যালঘু সমপ্রদায়ের ওপর হামলা, নির্যাতন, বাড়িঘর-ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে আগুন, লুটপাট ও সম্পত্তি দখলের ঘটনায় করা মামলাগুলোর মধ্যে ‘দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তরযোগ্য মামলাগুলোর তথ্য, এজাহার ও চার্জশিটের সার্টিফাইড কপি জরুরি ভিত্তিতে পাঠানোর জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
ট্রাইব্যুনাল গঠন দ্রুত করতে আইন মন্ত্রণালয়ে চিঠি: দ্রুততম সময়ে সংখ্যালঘু সমপ্রদায়ের ওপর হামলার বিচার নিশ্চিত করতে ‘সংখ্যালঘুদের ওপর সংঘটিত অপরাধ দমন-সংক্রান্ত বিশেষ ট্রাইব্যুনাল’ গঠন করতে আইন মন্ত্রণালয়ের সচিবের কাছে আরেকটি চিঠি পাঠানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, সমপ্রতি সাতক্ষীরা, দিনাজপুর ও রামুসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সংখ্যালঘু সমপ্রদায়ের ওপর সংঘটিত হামলা, নির্যাতন, বাড়িঘর-ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে আগুন, লুটপাট ও সম্পত্তি দখলের ঘটনায় করা মামলা এবং দেশে এর আগে সংঘটিত এ ধরনের অপরাধে রুজু করা মামলাগুলো বিশেষ বিবেচনায় এনে এগুলোর বিচার কার্যক্রম দ্রুততম সময়ে নিষ্পত্তি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ‘সংখ্যালঘুদের ওপর সংঘঠিত অপরাধ দমন সংক্রান্ত বিশেষ ট্রাইব্যুনাল’ গঠন করা আবশ্যক। উল্লেখ্য, ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্টের পর থেকে সংখ্যালঘু সমপ্রদায়ের ওপর নির্যাতনকারীদের বিচার করতে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এর আগে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব সি কিউ কে মুসতাক আহমেদ গত বুধবার সংখ্যালঘুদের ওপর হামলাকারীদের বিচার বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের আইন শাখার কর্মকর্তাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক করে এ সিদ্ধান্ত নেন। বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সংখ্যালঘু নির্যাতনের মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এর ভিত্তিতেই ট্রাইব্যুনাল গঠন করতে আইন মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
উৎসঃ মানবজমিন