অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে, বাংলাদেশ গতকাল থেকে একটি এককেন্দ্রিক (ইউনিটারি) দেশ হয়েও ‘এক দেশ দু’টি পার্লামেন্টের দেশে’ রূপান্তরিত হয়েছে। অথচ সংবিধানে বলা আছে, সকল পরিস্থিতিতে একটি সংসদ থাকবে। ৩০০ একক আঞ্চলিক নির্বাচনী এলাকা থেকে নির্বাচিতদের নিয়ে সংসদ গঠিত হবে। সংবিধানের এই শর্ত আজ দেশে অনুপস্থিত। আজ থেকে আগামী রোববার পর্যন্ত দেশে কোন সংসদের নেতা এবং কোন সংসদের প্রধানমন্ত্রী বহাল থাকবেন- সেটাও একটা বিরাট প্রশ্ন। অন্তত ৪৮ ঘণ্টার জন্য হলেও বাংলাদেশ ভূখণ্ডে দু’টি সংসদ এবং জগাখিচুড়ির মন্ত্রিসভা বহাল আছে। বর্তমান মন্ত্রিসভাকে বলা হয়েছিল নির্বাচনকালীন মন্ত্রিসভা। বাস্তবে নবম সংসদ বহাল। নবম সংসদের প্রধানমন্ত্রী বহাল। একই সঙ্গে বাস্তবে দশম সংসদের নেতা বহাল। কিংবা বলা যায়, একসঙ্গে নবম ও দশম সংসদের নেতা বহাল। একজন প্রধানমন্ত্রীর উৎস সংসদ নেতা। তাই সংসদ নেতা পদে সংখ্যাগরিষ্ঠের আস্থাভাজন হওয়া।
কারণ গতকাল সংসদ নেতা মিলেছে। প্রধানমন্ত্রী মিলবে রোববার। কিন্তু তিনি পদত্যাগ করেননি। সংসদীয় রেওয়াজ হচ্ছে, নির্বাচনের আগে বা পরে হলেও প্রধানমন্ত্রীর পদ শূন্য করতে হবে। পদ শূন্য না হলে রাষ্ট্রপতি কাকে কি পদে নিয়োগ দেবেন? অনেকে অবশ্য বলছেন, পদত্যাগ করার পরপরই তারা শপথ নিতে পারেন। তবে ৪৮ ঘণ্টার জন্য বাংলাদেশ দশমের নেতা, নবমের প্রধানমন্ত্রী দিয়ে চলবে। তবে স্পিকার শিরিন শারমিন কি করে সংবিধানের ১২৩ অনুচ্ছেদের নির্দেশনা উপেক্ষা করে ৫ই জানুয়ারির নির্বাচনে নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের শপথ পড়ালেন তা-ও এক বিরাট সাংবিধানিক বিস্ময়। সরকারের ব্যাখ্যাদাতারা এবারে সংবিধানের ব্যাখ্যা প্রশ্নে সতর্কতা অবলম্বন করছেন। সাংবিধান নিয়ে পরিচিত হুঙ্কার এখনও শোনা যায়নি। স্পিকার গতকাল সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে নীরবতা পালন করেছেন। তার দপ্তরে গিয়ে তার কাছে সাংবাদিকরা জানতে জানতে চান, আপনি কিভাবে সংবিধানের ১২৩(৩) এবং ১৪৮ অনুচ্ছেদকে ব্যাখ্যা করবেন? এর কোন উত্তর দেননি তিনি। বলেছেন, এ বিষয়ে আমি কোন মন্তব্য করবো না। গতকাল বাংলাদেশ সংসদ নেতা পেয়েছে। তার মানে নবম সংসদের নেতা আর নেই। এর মানে দাঁড়ায়- গত ৫ই জানুয়ারির নির্বাচনে এই সংসদীয় দলটির অধীনস্থ নির্বাচিতরা নবম সংসদের মায়া ত্যাগ করেছেন। সরকারি বিজ্ঞপ্তি দ্বারা প্রকাশ করে ইসি প্রথম সংবিধানের ১২৩ অনুচ্ছেদের তিন দফার শর্ত লঙ্ঘন করলো। ১৫তম সংশোধনীর দ্বারাই শেখ হাসিনার সরকার এই শর্ত আমদানি করেছিলেন। ওই বিধানটি নিম্নরূপ: ‘‘(৩) সংসদ-সদস্যদের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হইবে (ক) মেয়াদ- অবসানের কারণে সংসদ ভাঙ্গিয়া যাইবার ক্ষেত্রে ভাঙ্গিয়া যাইবার পূর্ববর্তী নব্বই দিনের মধ্যে: এবং (খ) মেয়াদ-অবসান ব্যতীত অন্য কোন কারণে সংসদ ভাঙ্গিয়া যাইবার ক্ষেত্রে ভাঙ্গিয়া যাইবার পরবর্তী নব্বই দিনের মধ্যে: তবে শর্ত থাকে যে, এই দফার (ক) উপ-দফা অনুযায়ী অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে নির্বাচিত ব্যক্তিগণ, উক্ত উপ-দফায় উল্লিখিত মেয়াদ সমাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত সংসদ-সদস্যরূপে কার্যভার গ্রহণ করিবেন না।’’
চলতি নবম সংসদের মেয়াদ শেষ হবে ২৪শে জানুয়ারি। সংবিধানের ১৪৮ অনুচ্ছেদের ২(ক) দফা স্পষ্ট করে বলেছে ‘১২৩ অনুচ্ছেদের (৩) দফার অধীন অনুষ্ঠিত সংসদ সদস্যদের সাধারণ নির্বাচনের ফলাফল সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপিত হওয়ার তারিখ হতে পরবর্তী তিন দিনের মধ্যে’ শপথ পড়াতে হবে। এই অনুচ্ছেদেরই ৩ উপদফা বলেছে, শপথ গ্রহণ মাত্রই তারা কার্যভার গ্রহণ করেছেন বলে গণ্য হবে। তার মানে দাঁড়ালো গতকালের গেজেট মানে ১১ই জানুয়ারির মধ্যে শপথ, আর শপথ মাত্রই কার্যভার গ্রহণ। অথচ সংবিধান নির্দিষ্টভাবে এই নির্বাচিত ব্যক্তিগণের’ কার্যভার গ্রহণকেই ২৪শে জানুয়ারি পর্যন্ত নিষিদ্ধ করে রেখেছিল।
ইসি যদি ২৩শে জানুয়ারিতেও গেজেট প্রকাশ করত তাহলে ২৫শে জানুয়ারিতেই শপথ পড়ানো সম্ভব ছিল। বহুল উচ্চারিত ‘‘সংবিধান রক্ষার’’ জন্য তারা ১৫ দিন সময় অপেক্ষা করতে পারেনি। গেজেট প্রকাশের ফলে সংবিধানের ১২৩ অনুচ্ছেদের নির্দেশনাকে ১৪৮ অনুচ্ছেদের বিরুদ্ধে দাঁড় করানো হলো।
আরপিও বা প্রচলিত আইনের কোথাও সরাসরি বলা ছিল না যে, বেসরকারি ফলাফলের কত দিনের মধ্যে গেজেট করতে হবে। তাই গেজেট করা ইসির জন্য বাধ্যতামূলক ছিল না। এমনকি সংবিধানেও কোন অস্পষ্টতা নেই। সেটা সরকারেরও জানা ছিল। সেকারণে আগেই আইনমন্ত্রী শফিক আহমেদের বাসায় সিদ্ধান্ত হয়েছিল যে, সংসদ রেখে সংসদ নির্বাচন করা হবে। ২৪শে জানিুয়ারির পরে নির্বাচিতরা শপথ নেবেন।
ইসি প্রথম সরকারি বিজ্ঞপ্তি দ্বারা ফল প্রকাশ করে তারা সংবিধানের ১২৩ অনুচ্ছেদের তিন দফার শর্ত লঙ্ঘন করলো। দ্বিতীয় করলেন স্পিকার। রোববার তৃতীয়বার করবেন রাষ্ট্রপতি।
অনেকে ১২৩ অনুচ্ছেদ বাদ দিয়ে বিচ্ছিন্নভাবে ১৪৮ অনুচ্ছেদ দেখাচ্ছেন। কেউ বলছেন, এরা শপথ নিলেও কার্যভার গ্রহণ করবেন ২৪শে জানুয়ারির পরে। সংবিধানের ১২৩ (৩) এর শতাংশ এবং ১৪৮ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী দশম সংসদ গড়তে হলে এখন আর সংসদ ভেঙে দেয়ারও সুযোগ নেই। কারণ তারা নির্বাচন করে ওই ক উপ-দফার শর্ত পূরণ করেছেন।
উল্লেখ্য, ভারতে এ পর্যন্ত আটটি সংসদ রেখে সংসদ নির্বাচন হলেও সেখানে নির্বাচনের পরপরই লোকসভা ভেঙে দেয়া হয়। নতুন সরকার গঠনের শপথ গ্রহণের সময় পুরনো সংসদ থাকে না। ভারতের সংবিধানে বাংলাদেশের সংবিধানের মতো ১২৩(৩) অনুচ্ছেদের মতো মেয়াদ পুরো না হলে কার্যভার গ্রহণ না করার শর্ত দেয়নি। ভারতে তাই আক্ষরিক অর্থে কখনও মেয়াদ পুরো করা নিয়ে বিতর্ক হয়নি।
আগামী ২৪শে জানুয়ারি নবম সংসদ আপনাআপনি লুপ্ত হবে। কোন ঘোষণা লাগবে না। এর আগে নবম সংসদকে নেই করে দিতে হলে প্রধানমন্ত্রীকে সংসদ ভেঙে দিতে রাষ্ট্রপতিকে পরামর্শ দিতে হবে। কিন্তু সরকার এই পরমর্শ দেবে না। আবার ২৪শে জানুয়ারি পর্যন্ত অপেক্ষাও করবে না। এর ফলে দশম সংসদ ডাকা নিয়েও সাংবিধানিক জটিলতা দেখা দেবে। এক কথায় দশম সংসদের ট্রেন ঝুঁকিপূর্ণ কন্ডিশনে চলতে শুরু করেছে।
কারণ গতকাল সংসদ নেতা মিলেছে। প্রধানমন্ত্রী মিলবে রোববার। কিন্তু তিনি পদত্যাগ করেননি। সংসদীয় রেওয়াজ হচ্ছে, নির্বাচনের আগে বা পরে হলেও প্রধানমন্ত্রীর পদ শূন্য করতে হবে। পদ শূন্য না হলে রাষ্ট্রপতি কাকে কি পদে নিয়োগ দেবেন? অনেকে অবশ্য বলছেন, পদত্যাগ করার পরপরই তারা শপথ নিতে পারেন। তবে ৪৮ ঘণ্টার জন্য বাংলাদেশ দশমের নেতা, নবমের প্রধানমন্ত্রী দিয়ে চলবে। তবে স্পিকার শিরিন শারমিন কি করে সংবিধানের ১২৩ অনুচ্ছেদের নির্দেশনা উপেক্ষা করে ৫ই জানুয়ারির নির্বাচনে নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের শপথ পড়ালেন তা-ও এক বিরাট সাংবিধানিক বিস্ময়। সরকারের ব্যাখ্যাদাতারা এবারে সংবিধানের ব্যাখ্যা প্রশ্নে সতর্কতা অবলম্বন করছেন। সাংবিধান নিয়ে পরিচিত হুঙ্কার এখনও শোনা যায়নি। স্পিকার গতকাল সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে নীরবতা পালন করেছেন। তার দপ্তরে গিয়ে তার কাছে সাংবাদিকরা জানতে জানতে চান, আপনি কিভাবে সংবিধানের ১২৩(৩) এবং ১৪৮ অনুচ্ছেদকে ব্যাখ্যা করবেন? এর কোন উত্তর দেননি তিনি। বলেছেন, এ বিষয়ে আমি কোন মন্তব্য করবো না। গতকাল বাংলাদেশ সংসদ নেতা পেয়েছে। তার মানে নবম সংসদের নেতা আর নেই। এর মানে দাঁড়ায়- গত ৫ই জানুয়ারির নির্বাচনে এই সংসদীয় দলটির অধীনস্থ নির্বাচিতরা নবম সংসদের মায়া ত্যাগ করেছেন। সরকারি বিজ্ঞপ্তি দ্বারা প্রকাশ করে ইসি প্রথম সংবিধানের ১২৩ অনুচ্ছেদের তিন দফার শর্ত লঙ্ঘন করলো। ১৫তম সংশোধনীর দ্বারাই শেখ হাসিনার সরকার এই শর্ত আমদানি করেছিলেন। ওই বিধানটি নিম্নরূপ: ‘‘(৩) সংসদ-সদস্যদের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হইবে (ক) মেয়াদ- অবসানের কারণে সংসদ ভাঙ্গিয়া যাইবার ক্ষেত্রে ভাঙ্গিয়া যাইবার পূর্ববর্তী নব্বই দিনের মধ্যে: এবং (খ) মেয়াদ-অবসান ব্যতীত অন্য কোন কারণে সংসদ ভাঙ্গিয়া যাইবার ক্ষেত্রে ভাঙ্গিয়া যাইবার পরবর্তী নব্বই দিনের মধ্যে: তবে শর্ত থাকে যে, এই দফার (ক) উপ-দফা অনুযায়ী অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে নির্বাচিত ব্যক্তিগণ, উক্ত উপ-দফায় উল্লিখিত মেয়াদ সমাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত সংসদ-সদস্যরূপে কার্যভার গ্রহণ করিবেন না।’’
চলতি নবম সংসদের মেয়াদ শেষ হবে ২৪শে জানুয়ারি। সংবিধানের ১৪৮ অনুচ্ছেদের ২(ক) দফা স্পষ্ট করে বলেছে ‘১২৩ অনুচ্ছেদের (৩) দফার অধীন অনুষ্ঠিত সংসদ সদস্যদের সাধারণ নির্বাচনের ফলাফল সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপিত হওয়ার তারিখ হতে পরবর্তী তিন দিনের মধ্যে’ শপথ পড়াতে হবে। এই অনুচ্ছেদেরই ৩ উপদফা বলেছে, শপথ গ্রহণ মাত্রই তারা কার্যভার গ্রহণ করেছেন বলে গণ্য হবে। তার মানে দাঁড়ালো গতকালের গেজেট মানে ১১ই জানুয়ারির মধ্যে শপথ, আর শপথ মাত্রই কার্যভার গ্রহণ। অথচ সংবিধান নির্দিষ্টভাবে এই নির্বাচিত ব্যক্তিগণের’ কার্যভার গ্রহণকেই ২৪শে জানুয়ারি পর্যন্ত নিষিদ্ধ করে রেখেছিল।
ইসি যদি ২৩শে জানুয়ারিতেও গেজেট প্রকাশ করত তাহলে ২৫শে জানুয়ারিতেই শপথ পড়ানো সম্ভব ছিল। বহুল উচ্চারিত ‘‘সংবিধান রক্ষার’’ জন্য তারা ১৫ দিন সময় অপেক্ষা করতে পারেনি। গেজেট প্রকাশের ফলে সংবিধানের ১২৩ অনুচ্ছেদের নির্দেশনাকে ১৪৮ অনুচ্ছেদের বিরুদ্ধে দাঁড় করানো হলো।
আরপিও বা প্রচলিত আইনের কোথাও সরাসরি বলা ছিল না যে, বেসরকারি ফলাফলের কত দিনের মধ্যে গেজেট করতে হবে। তাই গেজেট করা ইসির জন্য বাধ্যতামূলক ছিল না। এমনকি সংবিধানেও কোন অস্পষ্টতা নেই। সেটা সরকারেরও জানা ছিল। সেকারণে আগেই আইনমন্ত্রী শফিক আহমেদের বাসায় সিদ্ধান্ত হয়েছিল যে, সংসদ রেখে সংসদ নির্বাচন করা হবে। ২৪শে জানিুয়ারির পরে নির্বাচিতরা শপথ নেবেন।
ইসি প্রথম সরকারি বিজ্ঞপ্তি দ্বারা ফল প্রকাশ করে তারা সংবিধানের ১২৩ অনুচ্ছেদের তিন দফার শর্ত লঙ্ঘন করলো। দ্বিতীয় করলেন স্পিকার। রোববার তৃতীয়বার করবেন রাষ্ট্রপতি।
অনেকে ১২৩ অনুচ্ছেদ বাদ দিয়ে বিচ্ছিন্নভাবে ১৪৮ অনুচ্ছেদ দেখাচ্ছেন। কেউ বলছেন, এরা শপথ নিলেও কার্যভার গ্রহণ করবেন ২৪শে জানুয়ারির পরে। সংবিধানের ১২৩ (৩) এর শতাংশ এবং ১৪৮ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী দশম সংসদ গড়তে হলে এখন আর সংসদ ভেঙে দেয়ারও সুযোগ নেই। কারণ তারা নির্বাচন করে ওই ক উপ-দফার শর্ত পূরণ করেছেন।
উল্লেখ্য, ভারতে এ পর্যন্ত আটটি সংসদ রেখে সংসদ নির্বাচন হলেও সেখানে নির্বাচনের পরপরই লোকসভা ভেঙে দেয়া হয়। নতুন সরকার গঠনের শপথ গ্রহণের সময় পুরনো সংসদ থাকে না। ভারতের সংবিধানে বাংলাদেশের সংবিধানের মতো ১২৩(৩) অনুচ্ছেদের মতো মেয়াদ পুরো না হলে কার্যভার গ্রহণ না করার শর্ত দেয়নি। ভারতে তাই আক্ষরিক অর্থে কখনও মেয়াদ পুরো করা নিয়ে বিতর্ক হয়নি।
আগামী ২৪শে জানুয়ারি নবম সংসদ আপনাআপনি লুপ্ত হবে। কোন ঘোষণা লাগবে না। এর আগে নবম সংসদকে নেই করে দিতে হলে প্রধানমন্ত্রীকে সংসদ ভেঙে দিতে রাষ্ট্রপতিকে পরামর্শ দিতে হবে। কিন্তু সরকার এই পরমর্শ দেবে না। আবার ২৪শে জানুয়ারি পর্যন্ত অপেক্ষাও করবে না। এর ফলে দশম সংসদ ডাকা নিয়েও সাংবিধানিক জটিলতা দেখা দেবে। এক কথায় দশম সংসদের ট্রেন ঝুঁকিপূর্ণ কন্ডিশনে চলতে শুরু করেছে।
উৎসঃ মানবজমিন