ব্রেকিং নিউজ
Home / বিনোদন / এই আমাদের সভ্যতা: জয়া আহসান

এই আমাদের সভ্যতা: জয়া আহসান

 

সাংবাদিক রোজিনা ইসলামকে হেনস্থা ও গ্রেফতারের নিন্দা জানিয়েছেন অভিনেত্রী জয়া আহসান। তিনি এ ঘটনায় জড়িতদের আচরণ ও সভ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে জয়া আহসান মঙ্গলবার লিখেছেন, রোজিনা সাংবাদিকতার দায়িত্ব পালন করতে গিয়েছিলেন, সিঁধ কাটতে নয়। দেখতে পেলাম হেনস্তার শিকার হয়ে তিনি মাটিতে পড়ে যাচ্ছেন। এই আমাদের আচরণ! এই আমাদের সভ্যতা! রোজিনার গলার ওপর চেপে বসা আঙুলগুলো গভীর অর্থময় এক প্রতীকের মতো লাগছে। মনে হচ্ছে, আঙুলগুলো কোনো ব্যক্তির গলায় নয়, বরং বাংলাদেশের বাকস্বাধীনতার কণ্ঠনালিতে চেপে বসেছে।

রোজিনা তার পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি জানিয়ে দুই বাংলার জনপ্রিয় এই অভিনেত্রী আরও লিখেছেন, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতেই এমন অশুভ একটি ঘটনা আমাদের দেখতে হলো? রোজিনাকে তার পরিবারের কাছে দ্রুত ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।

নির্মাতা মোস্তফা সরওয়ার ফারুকী লিখেছেন, ‘কালকের ঘটনাটার মাঝে এক ধরনের মাস্তানির ভাব আছে! সাংবাদিক সমাজের উচিত এই বাড়াবাড়ি বা মাস্তানির ঘটনায় যারা জড়িত তাদের সবার বিচার নিশ্চিত করতে সোচ্চার থাকা! এবং রুটিন করে আগামী এক মাস স্বাস্হ্য মন্ত্রণালয়ের সব পর্যায়ের দুর্নীতি নিয়ে আরও বেশি বেশি রিপোর্ট করা! যা তারা থামাতে চেয়েছে, তাকেই আরো জ্বালিয়ে দেয়াটাই হবে আসল উত্তর!’

অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী লিখেছেন, ‘করোনার কারণে আমরা যে মুখোশ পরা শুরু করেছি….সে অভ্যাস টা চলমান থাক……কিন্তু আসুন,আসল মুখোশটা খুলে অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়াই….. দৃপ্ত কণ্ঠে আওয়াজ তুলি…. রোজিনা ইসলামের মুক্তি চাই।

নির্মাতা অমিতাভ রেজা প্রশ্ন ছুড়ে দিয়ে ফেসবুকে লিখেছেন, ‘একজন সাংবাদিক নিতে এত পুলিশ লাগছে?? এত ভয় পাইসে ক্যান??’

সংগীতশিল্পী বেলাল খান কিছুটা কটাক্ষ করে এই আমাদের সভ্যতা: জয়া আহসান

সাংবাদিক রোজিনা ইসলামকে হেনস্থা ও গ্রেফতারের নিন্দা জানিয়েছেন অভিনেত্রী জয়া আহসান। তিনি এ ঘটনায় জড়িতদের আচরণ ও সভ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে জয়া আহসান মঙ্গলবার লিখেছেন, রোজিনা সাংবাদিকতার দায়িত্ব পালন করতে গিয়েছিলেন, সিঁধ কাটতে নয়। দেখতে পেলাম হেনস্তার শিকার হয়ে তিনি মাটিতে পড়ে যাচ্ছেন। এই আমাদের আচরণ! এই আমাদের সভ্যতা! রোজিনার গলার ওপর চেপে বসা আঙুলগুলো গভীর অর্থময় এক প্রতীকের মতো লাগছে। মনে হচ্ছে, আঙুলগুলো কোনো ব্যক্তির গলায় নয়, বরং বাংলাদেশের বাকস্বাধীনতার কণ্ঠনালিতে চেপে বসেছে।

রোজিনা তার পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি জানিয়ে দুই বাংলার জনপ্রিয় এই অভিনেত্রী আরও লিখেছেন, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতেই এমন অশুভ একটি ঘটনা আমাদের দেখতে হলো? রোজিনাকে তার পরিবারের কাছে দ্রুত ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।

নির্মাতা মোস্তফা সরওয়ার ফারুকী লিখেছেন, ‘কালকের ঘটনাটার মাঝে এক ধরনের মাস্তানির ভাব আছে! সাংবাদিক সমাজের উচিত এই বাড়াবাড়ি বা মাস্তানির ঘটনায় যারা জড়িত তাদের সবার বিচার নিশ্চিত করতে সোচ্চার থাকা! এবং রুটিন করে আগামী এক মাস স্বাস্হ্য মন্ত্রণালয়ের সব পর্যায়ের দুর্নীতি নিয়ে আরও বেশি বেশি রিপোর্ট করা! যা তারা থামাতে চেয়েছে, তাকেই আরো জ্বালিয়ে দেয়াটাই হবে আসল উত্তর!’

অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী লিখেছেন, ‘করোনার কারণে আমরা যে মুখোশ পরা শুরু করেছি….সে অভ্যাস টা চলমান থাক……কিন্তু আসুন,আসল মুখোশটা খুলে অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়াই….. দৃপ্ত কণ্ঠে আওয়াজ তুলি…. রোজিনা ইসলামের মুক্তি চাই।

নির্মাতা অমিতাভ রেজা প্রশ্ন ছুড়ে দিয়ে ফেসবুকে লিখেছেন, ‘একজন সাংবাদিক নিতে এত পুলিশ লাগছে?? এত ভয় পাইসে ক্যান??’

সংগীতশিল্পী বেলাল খান কিছুটা কটাক্ষ করে লিখেছেন, ‘সরকারের কাছে অনুরোধ থাকবে, রোজিনাকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হোক। যাতে ভবিষ্যতে কেউ আমলাদের দুর্নীতির পথে বাঁধা হয়ে দাড়াতে সাহস না করে! রোজিনা ইসলামের জামিন বাতিল, কারাগারে প্রেরনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই দেশে সৎ-সাহসী রিপোর্টারের, অনুসন্ধানী রিপোর্টিং এর জন্য এভাবেই পুরস্কৃত হতে হয়।