২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫: বিদ্যালয়, মহাবিদ্যালয় ও বিশ্ববিদ্যালয়ের যেসব শিক্ষার্থীকে এখনো দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে নির্ধারিত ব্যাংকে শিক্ষাদান খরচসহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নানা ধরনের মাশুল দিতে হয়, তাদের কষ্ট লাঘবের উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ ক্ষেত্রে সনাতন পদ্ধতির ব্যাংকিংয়ের পরিবর্তে আধুনিক ও প্রযুক্তিনির্ভর সেবা চালু করতে দেশের সবগুলো তফসিলি ব্যাংককে নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের এ সংক্রান্ত নির্দেশনা সব ব্যাংকের কাছে পাঠানো হয়েছে। অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যাংকিং সেবার আওতায় এ নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা কার্যকর হলে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ফি জমা দেওয়ার চিত্রটি আর দেখা যাবে না বলে মনে করছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, শিক্ষার্থীরা যাতে আধুনিক ব্যাংকিং সেবার মাধ্যমে শিক্ষাদান সংক্রান্ত অর্থ পরিশোধ করতে পারে সে জন্য প্রয়োজনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রাঙ্গণ বা তার নিকটবর্তী স্থানে বুথ স্থাপন বা প্রতিনিধি (এজেন্ট) ব্যাংকিং সেবা চালু করতে হবে। প্রাথমিকভাবে দেশের সব নগর ও জেলা পর্যায়ে অবস্থিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য এ ধরনের সেবা কার্যক্রম চালু করতে হবে ব্যাংকগুলোকে। পরবর্তী সময়ে পর্যায়ক্রমে উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়েও এ সেবার পরিধি সম্প্রসারণ করতে হবে।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, উপবৃত্তির টাকা শিক্ষার্থীদের ‘স্কুল ব্যাংকিং হিসাবে’ জমা দেওয়ার প্রয়োজনীয় পদ্ধতি উদ্ভাবন ও তা বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করবে তফসিলি ব্যাংকগুলো। শিক্ষার্থীর হিসাব না থাকলে অভিভাবকের হিসাবে ওই টাকা জমা করা যাবে।
শিক্ষার্থী বা তাদের অভিভাবকেরা যেন যেকোনো ব্যাংক থেকে অনলাইন, ইন্টারনেট, ই-কমার্স, ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড, মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নানা ফি ও খরচ পরিশোধ করার সুযোগ পান।
গতকাল রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের এ সংক্রান্ত নির্দেশনা সব ব্যাংকের কাছে পাঠানো হয়েছে। অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যাংকিং সেবার আওতায় এ নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা কার্যকর হলে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ফি জমা দেওয়ার চিত্রটি আর দেখা যাবে না বলে মনে করছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, শিক্ষার্থীরা যাতে আধুনিক ব্যাংকিং সেবার মাধ্যমে শিক্ষাদান সংক্রান্ত অর্থ পরিশোধ করতে পারে সে জন্য প্রয়োজনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রাঙ্গণ বা তার নিকটবর্তী স্থানে বুথ স্থাপন বা প্রতিনিধি (এজেন্ট) ব্যাংকিং সেবা চালু করতে হবে। প্রাথমিকভাবে দেশের সব নগর ও জেলা পর্যায়ে অবস্থিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য এ ধরনের সেবা কার্যক্রম চালু করতে হবে ব্যাংকগুলোকে। পরবর্তী সময়ে পর্যায়ক্রমে উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়েও এ সেবার পরিধি সম্প্রসারণ করতে হবে।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, উপবৃত্তির টাকা শিক্ষার্থীদের ‘স্কুল ব্যাংকিং হিসাবে’ জমা দেওয়ার প্রয়োজনীয় পদ্ধতি উদ্ভাবন ও তা বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করবে তফসিলি ব্যাংকগুলো। শিক্ষার্থীর হিসাব না থাকলে অভিভাবকের হিসাবে ওই টাকা জমা করা যাবে।